“তুমি অনুসরণ করো না যে অধিক শপথ করে ও যে লাঞ্চিত, এবং যে পশ্চাতে নিন্দা করে, যে চোগলখোরী করে (একের কথা অপরের কাছে লাগিয়ে বেড়ায়), যে ভাল কাজে বাঁধা দেয় এবং যে যালিম, পাপিষ্ঠ।” (সূরা ক্বালাম ঃ আয়াত-১০-১২)
“যে কথাই তার মুখে উচ্চারিত হয় তা সংরক্ষণের জন্য একজন সদাপ্রস্তুত পর্যবেক্ষক নিযুক্ত রয়েছে।” (সূরা ক্বাফ ঃ আয়াত- ১৮)
১. হযরত হুযাইফা (রা) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “চোগলখোর” কখনও জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। (বোখারী ও মুসলিম শরীফ)
২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) বর্ণানা করেছেন যে, একদা রসুলুল্লাহ (সঃ) দুটি কবরের পাশ দিয়ে যাবার সময় বললেন, এ দু’ব্যাক্তিকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে। কোন বড় গোনাহের কারণে তাদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে না। তবে হ্যাঁ, বিষয়টি বড়ই। তাদের একজন চোগলখোরী করে বেড়াত। আর অন্যজন পেশাবের সময় পর্দা করত না। (বোখারী ও মুসলিম শরীফ)
৩. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) বর্ণনা করেছেন। রসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন- আমি কি তোমাদের জানাব না “আদহ” কি? তা চোগলখোরী। অর্থাৎ মানুষের মধ্যে কথা ছড়ান। (মুসলিম শরীফ)
Leave a Reply